দাউদকান্দির টোলপ্লাজায় দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের দাউদকান্দির মেঘনা-গোমতী সেতুর টোলপ্লাজায় অভারলোড গাড়ি নিয়ন্ত্রণে অনলাইন স্কেলে টাকা আদায়ে ধীরগতি আর চালকদের এলোপাতাড়ি ভাবে গাড়ি চলায় সোমবার রাতে থেকে মঙ্গলবার বিকাল পয়ন্ত যানজট লেগেই আছে। সড়ক ও সেতু মন্ত্রী মেঘনা-গোমতী সেতুর টোলপ্লাজা অনলাইন ওয়েববেইজড এক্সেল লোড ওয়েয়িং স্কেল সিস্টেম স্কেল মেশিন বসানোর পর থেকে প্রতিদিন যানজট লেগে থাকে।
এ খবর পেয়ে মঙ্গলবার দুপুরে সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব হুমায়ন কবির খন্দকার ও দাউদকান্দি উপজেলার চেয়ারম্যান মেজর অবঃ মোহাম্মদ আলী সুমন টোলপ্লাজা পরিদর্শণে যান।
দাউদকান্দি হাইওয়ে ও সড়ক জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, মেঘনা-গোমতী সেতু রক্ষায় অতিরিক্ত মালবোঝাই গাড়িগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সেতুতে টোলপ্লাজা অনলাইন ওয়েববেইজড এক্সেল লোড ওয়েয়িং স্কেল সিস্টেম স্কেল মেশিন বসানো হয়। এ মেশিন চালু হওয়ার পর প্রতিনিয়ত যানজটের সৃষ্টি হয়।
এ সেতুর টোলপ্লাজায় ৬টি বোথের মধ্যে ৪টিতে স্কেল বসানো হয়। কিন্তু ট্রাক, কাভার্ডভ্যান ও লংভেহিকেল মালবোঝাই গাড়ি গুলো এলাপাতাড়ি ভাবে চলাচলের কারণে এ যানজটের সৃষ্টি হয়। আপরদিকে স্কেলের ৬টি বোথ দিয়ে পাঁচ সেকেন্ডে ৬টি গাড়ির যাওয়া কথা সেখানে এক মিনিটি ৬টি গাড়ি চলাচল করে। এ অনুযায়ী এসড়কে প্রতিদিন ২০-২৫ হাজার গাড়ি চলাচল করে। কিন্তুক স্কেলে টোল আদায় ও জরিমানা টাকা আদায় করতে ধীর গতি হওয়া প্রতিদিন ১৫-২০ কিলোমিটার যানজট লেগেই থাকে। ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের যানজট থেকে রক্ষায় স্কেলের ব্যাপারে বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ সময় সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়ের যুগ্ন সচিব হুমায়ন কবির খন্দকার বলেন, স্কেলের কারণে যদি যানজটের সৃষ্টি হয় তাহলে আগের পদ্ধতিতে ফিরে যাওয়া হবে। এছাড়াও স্কেলের বোথে এবং মহাসড়কে অতিরিক্ত জনবল আগামী কাল থেকে নিয়োগ করা হবে। টোলপ্লাজা থেকে এক কিলোমিটার দুর থেকে ট্রাক ও বাসের জন্য আলাদা লেন করা ব্যবস্থা করা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন টোল আদাকারী সিএনএস কর্মকর্তা মেজর অবঃ জিয়াউর রহমান জিয়া, পূর্বাঞ্চল হাইওয়ে পুলিশ সুপার পরিতোষ ঘোষ, সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-বিভাগী প্রকৌশলী ইমরান হোসেন, দাউদকান্দি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আল-আমিন, দাউদকান্দি পৌর মেয়র নাইম ইউছুফ সেইন, মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান, হাইওয়ে থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ ও প্যানেল মেয়র রকিব উদ্দিন।
দাউদকান্দি হাইওয়ে ও সড়ক জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, মেঘনা-গোমতী সেতু রক্ষায় অতিরিক্ত মালবোঝাই গাড়িগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সেতুতে টোলপ্লাজা অনলাইন ওয়েববেইজড এক্সেল লোড ওয়েয়িং স্কেল সিস্টেম স্কেল মেশিন বসানো হয়। এ মেশিন চালু হওয়ার পর প্রতিনিয়ত যানজটের সৃষ্টি হয়।
এ সেতুর টোলপ্লাজায় ৬টি বোথের মধ্যে ৪টিতে স্কেল বসানো হয়। কিন্তু ট্রাক, কাভার্ডভ্যান ও লংভেহিকেল মালবোঝাই গাড়ি গুলো এলাপাতাড়ি ভাবে চলাচলের কারণে এ যানজটের সৃষ্টি হয়। আপরদিকে স্কেলের ৬টি বোথ দিয়ে পাঁচ সেকেন্ডে ৬টি গাড়ির যাওয়া কথা সেখানে এক মিনিটি ৬টি গাড়ি চলাচল করে। এ অনুযায়ী এসড়কে প্রতিদিন ২০-২৫ হাজার গাড়ি চলাচল করে। কিন্তুক স্কেলে টোল আদায় ও জরিমানা টাকা আদায় করতে ধীর গতি হওয়া প্রতিদিন ১৫-২০ কিলোমিটার যানজট লেগেই থাকে। ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের যানজট থেকে রক্ষায় স্কেলের ব্যাপারে বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ সময় সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়ের যুগ্ন সচিব হুমায়ন কবির খন্দকার বলেন, স্কেলের কারণে যদি যানজটের সৃষ্টি হয় তাহলে আগের পদ্ধতিতে ফিরে যাওয়া হবে। এছাড়াও স্কেলের বোথে এবং মহাসড়কে অতিরিক্ত জনবল আগামী কাল থেকে নিয়োগ করা হবে। টোলপ্লাজা থেকে এক কিলোমিটার দুর থেকে ট্রাক ও বাসের জন্য আলাদা লেন করা ব্যবস্থা করা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন টোল আদাকারী সিএনএস কর্মকর্তা মেজর অবঃ জিয়াউর রহমান জিয়া, পূর্বাঞ্চল হাইওয়ে পুলিশ সুপার পরিতোষ ঘোষ, সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-বিভাগী প্রকৌশলী ইমরান হোসেন, দাউদকান্দি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আল-আমিন, দাউদকান্দি পৌর মেয়র নাইম ইউছুফ সেইন, মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান, হাইওয়ে থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ ও প্যানেল মেয়র রকিব উদ্দিন।
Comments
Post a Comment